Is it possible to earn money by freelancing?আসলে কি ফ্রিল্যান্সিং করে টাকা আয় করা সম্ভব

Top 5 Freelancing Skills That Will Always Be In Demand


টপ 5 ফ্রিল্যান্সিং স্কিল যার চাহিদা থাকবে সবসময়

মুক্ত পেশা হলো ফ্রিল্যান্সিং। এই পেশায় কাজ করতে চাই সবাই কারণ এই পেশায় কোন কাজের চাপ নেয়। কোন প্রকার বসের ঝামেলা নেই নিজের ইচ্ছে মতো কাজ করা হলো ফ্রিল্যান্সিং। সময়ের সাথে সাথে ফ্রিল্যান্সিং চাহিদা দিন বা দিন বাড়তেছে। আজকে আপনাদের সাথে এমন ৫ টি স্কিল নিয়ে আলোচনা করবো যার ডিমান্ড থাকবে সারাজীবন।


কেন ফ্রিল্যান্সিং করবেন সোজা কথা টাকা বেশি তাই ফ্রিল্যান্সিং করবো এটা হলো আমাদের সমাজের নতুন ফ্রিল্যান্সিং এর অবস্থা। আসলে কি ফ্রিল্যান্সিং করে টাকা আয় করা সম্ভব হা অবশ্য সম্ভব। বাংলাদেশের চাকরির পেক্ষাপটে ফ্রিল্যান্সিং টাকা পরিমাণ অনেক বেশি হয়ে থাকে বিদায় মানুষ এই স্বাধীন পেশায় আসতে চাই।



 

আবার অনেক এই পেশায় বেশিদিন স্থায়ী হতে পারে না। তাদের পর্যাপ্ত স্কিল না থাকার কারণে। আজকে আপনাদের সাথে যে স্কিল গুলো শেয়ার করবো এগুলো যদি ভালো ভাবে শিখতে পারেন যদি দক্ষ হতে পারেন তাহলে এই স্কিল দিয়ে আপনার ক্যারিয়ার তৈরি করতে পারবেন।


৫টি  ফ্রিল্যান্সিং স্কিল 2022?

 গ্রাফিক্স ডিজাইন

 ওয়েব ডিজাইন

 আর্টিকেল রাইটার

সার্চ ইঞ্জিন মার্কেটার

 ডিজিটাল মার্কেটার

এই ৫ টি স্কিল থেকে ১ টি ভালো করে শিখুন যেটা শিখবেন সেই স্কিলে প্রচুর দক্ষ হতে হবে যা আপনার কমপিটিশন কে টক্কর দিতে পারেন।


৫। ডিজিটাল মার্কেটিং:

দুনিয়ায় ডিজিটাল হচ্ছে আয়ের উৎস টা ডিজিটাল হচ্চে। বর্তমান সময়ে এটা এমন একটি স্কিল যা কিনা সব প্রতিষ্টানের প্রয়োজন আছে তাদের পণ্য বিক্রি বাড়ানোর জন্য। ডিজিটাল মার্কেটিং এটা হলো মেইন ক্যাটাগরি তার অনেক গুলো সাব ক্যাটাগরি আছে তার মধ্যে অন্যতম হলোঃ


১.সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং

২. সার্চ ইঞ্জিন মার্কেটিং

৩. কন্টেন্ট মার্কেটিং

৪. ভিডিও মার্কেটিং

৫. ওয়েব এনালাইসিস

৬. সোশ্যাল এডস

৭. ওয়েব এডস

৮. ই-কমার্স মার্কেটিং

৯. ই-মেইল মার্কেটিং

১০. Influence মার্কেটিং ইত্যাদি।আরও অনেক আছে আপনাদের সাথে ১০ টি নিয়ে তুলে ধরেছি।


সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং: সোশ্যাল মিডিয়া সম্পর্কে আমরা অনেকে জানি আবার অনেকে জানে না যে সোশ্যাল মিডিয়া থেকে প্রতিমাসে লক্ষ লক্ষ টাকা আয় করা যায়। যদি এই সোশ্যাল মিডিয়াকে কাজে লাগাতে পারেন তো।



 

ফ্রিল্যান্সিং


আপনার হয়তো ফেইসবুক পেইজ সম্পর্কে জানেন। আপনি কি জানেন এই পেইজ থেকে প্রতিমাসে অনেক টাকা আয় করা সম্ভব। কি করে আয় করবেন সেটা পরবর্তী আলোচনা করবো। বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান তাদের ফেইসবুক পেইজ পরিচালনা করার জন্য সোশ্যাল মিডিয়া ম্যানাজার নিয়োগ দিয়ে থাকে কারণ তাদের কাছে এতো সময় থাকেনা তাদের পেইজে সময় দেওয়া জন্য।


তাই তারা সোশ্যাল মিডিয়া ম্যানাজার মাধ্যমে তাদের ব্যবসা কে তাদের অডিয়েন্সের কাছে পৌঁছে দিয়ে থাকে। যদি সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং শিখে নিতে পারেন তাহলো ভবিষ্যতে অনেক উপকারী হবে আপনার জন্য ।


২. সার্চ ইঞ্জিন মার্কেটিং: সার্চ ইঞ্জিন আমরা সবাই চিনি, যে জায়গায় সার্চ করা হয় সেটাকে সার্চ ইঞ্জিন বলে। গুগুল একটি সার্চ ইঞ্জিন, ইয়াহু একটি সার্চ ইঞ্জিন, অপেরামিনি একটি সার্চ ইঞ্জিন আরো অনেক সার্চ ইঞ্জিন আছে সবচেয়ে বেশি সার্চ পড়ে গুগলে তাই বড় বড় কোম্পানিরা গুগল কে নিয়ে তাদের ব্যবসা করতে চাই। আপনারা হয়তো কোন কিছু টপিক সার্চ করে থাকলে সেই টপিক এর নিছে ad নামে একটা লেখা থাকে সেগুলো হলো সার্চ ইঞ্জিন মার্কেটিং। নিচের ছবিটা দেখুন


ফ্রিল্যান্সিং



 

 


৩. কন্টেন্ট মার্কেটিং: কন্টেন্ট কি আমরা হয়তো সবাই জানি। আপনি আমার এই পোস্টটি পড়তেছেন এটা ও একটা কন্টেন্ট। কন্টেন্ট অনেক প্রকারে হয়ে থাকে যেমনঃ টেক্সট কন্টেন্ট, ভিডিও কন্টেন্ট, ইমেজ কন্টেন্ট। আমার এই ব্লগ পোস্টটি টেক্সট এবং ইমেজ কন্টেন্ট নিয়ে তৈরি। ইউটিউব ভিডিও হলো ভিডিও কন্টেন্ট। এই কন্টেন্ট বেশি পরিমানে ভিউ আনার জন্য আমাকে মার্কেটিং করার প্রয়োজন।


আমি যদি মার্কেটিং করতে পারি বেশি ভিউ পাবো আমার কন্টেন্ট।এগুলো করে থাকে একজন কনটেন্ট মার্কেটার এর চাহিদা বিপুল পরিমাণ রয়েছে।


৪. ভিডিও মার্কেটিং: ভিডিও কন্টেন্ট বা ভিডিও আমরা ইতি মধ্যে জেনেছি ভিডিও কন্টেন্ট কি। আমরা টিবিতে অনেক বিজ্ঞাপন দেখে থাকি এগুলো হলো এনালগ মার্কেটিং ভিডিও বিজ্ঞাপন। এই ভিডিও বিজ্ঞাপন যদি অনলাইন করলে সেটা হয়ে যাবে ডিজিটাল বিজ্ঞাপন। আর সহজে বলা যেতে পারে ইউটিউবে ভিডিও দেখার সময় মাঝে মাঝে ভিডিও বিজ্ঞাপন আসে আমাদের সামনে। এই ভাবেই বিভিন্ন কোম্পানি তাদের পণ্য বা ভিডিও মার্কেটিং করে থাকে এর চাহিদা অনেক।


৫. ওয়েব এনালাইসিস: ওয়েব এনালাইসিস হ’ল ওয়েবসাইট ডেটা সংগ্রহ, প্রতিবেদন এবং বিশ্লেষণ করা। ওয়েবসাইট এবং ব্যবহারকারীর লক্ষ্যগুলির উপর ভিত্তি করে ব্যবস্থাগুলি চিহ্নিত করণ এবং সেই লক্ষ্যের সাফল্য বা ব্যর্থতা নির্ধারণ এবং কৌশল চালনা এবং ব্যবহারকারীর অভিজ্ঞতা উন্নত করার জন্য ওয়েবসাইট ডেটা ব্যবহার করে ফোকাস করে থাকে। এই কাজটি একজন ডিজিটাল মার্কেটার করে থাকে। একজন ডিজিটাল মার্কেটারে ওপর নিভর্র করে একটা প্রতিষ্ঠানের অনলাইনে সফলতা।



 

৬. সোশ্যাল এডস: সোশ্যাল মিডিয়া আমরা কতই না স্পনসর এড দেখে থাকি এই এগুলো সঠিকভাবে পরিচালনা করতে পারলে সেল পাওয়া যায়। এর চাহিদা লোকাল বা ফ্রিল্যান্সিং মার্কেটে চাহিদা অনেক।এর জন্য ক্লায়েন্ট $৪০০-$১০০০ ডলার টাকা ও দিয়ে কাজ করিয়ে থাকে।


ফ্রিল্যান্সিং 


৭. ওয়েব এডস : বিভিন্ন ওয়েবসাইট ভিজিট করলে দেখবেন কতগুলো গুগল দ্বারা মনিটাইজ করা এডস ভিজিটরকে দেখায় এগুলো মূলত আসে গুগল দ্বারা সঠিকভাবে টার্গেট অডিয়ান্স সেট করার কারণে হয়ে থাকে।


৮. ই-কমার্স মার্কেটিং: দিন যত যাচ্ছে ই-কমার্স এর চাহিদা ততই বাড়তেছে। দিন বা দিন বাংলাদেশ ই-কমার্স সাইট তৈরি হচ্ছে। অনলাইনে শপিং করা কতই না মজাদার এবং বিপদজনক হয় যদি ভালো পণ্য হাতে না পেলে। ই-কমার্স সাইটের জন্য ভালো মানের একজন ডিজিটাল মার্কেটার প্রয়োজন হয় যাতে সেই ই-কমার্স সাইটকে সেল তৈরি করতে সহায়তা করতে পারে।


৯. ই-মেইল মার্কেটিং : ই-মেইল মার্কেটিং আমাদের মেইলে কতধরনের মেইল এসে থাকে। হয়তো মাঝেমধ্যে মেইলে কতগুলো বিভিন্ন পণ্য বিক্রি কতগুলো ই-মেইল এসে থাকে আপনি যদি কোন ই-কমার্স সাইটে ই-মেইল ব্যবহার করে থাকেন তাহলে তারা আপনাকে পণ্য বিক্রির মেইল করতে পারে। একজন ডিজিটাল মার্কেটার হতে হলে এইসব মার্কেটিং সম্পর্কে দক্ষ হওয়া উচিত।




 

ফ্রিল্যান্সিং 


১০. Influence মার্কেটিং : সোশ্যাল মিডিয়া কতই না influencer আছে বিভিন্ন পণ্যর মার্কেটিং করে থাকে। একজন ডিজিটাল মার্কেটার থেকে ভালো মানের influenceer খুঁজে পণ্য মার্কেটিং জন্য হায়ার করতে হতে পারে। চিন্তা লর কোন কারণ নেই টাকা আপনার থেকে দিতে হবে না আপনি যার জন্য মার্কেটিং করবেন তাকে আপনি সাজেশন করতে পারেন কোথায় কোথায় মার্কেটিং করলে তার ব্যবসায় লাভ বান হওয়া যায়।


মনে রাখবেন একজন মার্কেটার কাজ হলো পণ্যের সেলকে বাড়িয়ে দেওয়া এমন যেন না হয় ক্লায়েন্ট আপনাকে হায়ার করলো আপনি কোন সেল জেনারেট করতে পারলেন না তাহলে ওই ক্লায়েন্ট আপনার কাছে ২ বার আর আসবে না। ভালোভাবে স্কিল থাকলে সেল তৈরি করতে কোন সমস্যা হয় না।


৪। সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন বা SEO :

SEO এর চাহিদা যতদিন পর্যন্ত গুগল বা বিভিন্ন সার্চ ইঞ্জিন থাকবে ততদিন থাকবে। Seo ডিজিটাল মার্কেটিং অন্তর্ভুক্ত হওয়ার সত্বেও এটাকে আলাদা ক্যাটাগরিতে রেখেছি কারণ এর চাহিদা পরিমাণ অনেক। বিভিন্ন ওয়েবসাইট Seo করতে একজন Seo এক্সপার্ট লাগে যাতে করে গুগলের মধ্যে তার ওয়েবসাইট কে Rank করাতে পারে। শুধু ক্লায়েন্ট এর জন্য না আপনি যদি ব্লগিং শুরু করেন তাহলে নিজের কাজে ও লাগবে।


Seo শিখতে ৩-৪ মাস ভালো করে দৈনিক ৪ ঘন্টা করে সময় দিলে মোটামুটি Seo শেখা যায়। নিজেকে দক্ষ করতে নিজের স্কিল কে পালিশ করা প্রয়োজন হয় এবং অভিজ্ঞতার ভিত্তিতে সব কাজ হয়ে থাকে ফ্রিল্যান্সিকে।



 

৩ । আর্টিকেল রাইটার:

অনলাইন দুনিয়ায় আর্টিকেল রাইটারের চাহিদা অনেক পরিমানে। নিজের জন্য আর্টিকেল লেখে ও আয় করতে পারবেন। একজন ভালো লেখকের দাম অনেক। ক্লায়েন্ট এর জন্য কাজ করতে পারেন নিজে ব্লগিং শুরু করতে পারেন। অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং শুরু করতে পারেন যদি ভালো লেখক/লেখিকা হয়ে থাকেন। এর চাহিদা দিন বা দিন বাড়তেছে।


কন্টেন্ট কাকে বলে?

ফ্রিল্যান্সিং স্কিল


কন্টেন্ট আসলে কি আপনি এই লেখা টি পড়তেছেন এটা ও একটা কন্টেন্ট।সাধারণ কথায় কন্টেন্ট রাইটিং সাধারণত ডিজিটাল বিপণনের উদ্দেশ্যে ওয়ে সাইটে কন্টেন্টের পরিকল্পনা বা লেখার প্রক্রিয়াকে কন্টেন্ট বলা হয়।


এটি একটি ব্লগ পোস্ট, ভিডিও এবং পডকাস্টের ও হতে পারে। ভিডিও কন্টেন্ট ইউটিউব যে সব ভিডিও দেখি এটা একটা ভিডিও কন্টেন্ট ইউটিউব বিভিন্ন বিষয় এর ওপর ভিডিও কন্টেন্ট পাবলিশ করে ইউটিউবরা। এই পোস্টটি দেখতে পারেন।



 

কনটেন্ট রাইটার হতে হলে কী করতে হবে?


২। ওয়েব ডিজাইন :

ওয়েব ডিজাইন যদি আপনার প্রোগ্রামিং ভালো লাগে তাহলে ওয়েব ডিজাইন শিখতে পারেন। অনেক চাহিদা আছে ফ্রিল্যান্সিং মার্কেটিং। ২ বছর সময় দিয়ে একজন ভালো মানের ওয়েব ডেভলপার হওয়া যায়।


শুধু ওয়েবসাইট তৈরি করে আয় না আরো অনেক ভাবে একজন ওয়েব ডেভলপার আয় করে থাকে থিম তৈরি করে, প্লাগিন তৈরি করে এগুলো থেকে প্যাসিভ আয় করে থাকে একজন ডেভলপার। এই ওয়েবসাইট যে থিম আছে সেটাও একজন ডেভলপার তৈরি করেছে, এই ওয়েবসাইট অনেক গুলো প্লাগিন আছে সবই একজন ডেভলপার তৈরি করা।


একজন ওয়েব ডেভেলপারের এই দক্ষতা বা জ্ঞান থাকা জরুরি?

ওয়েব ডেভেলপমেন্ট ল্যাঙ্গুয়েজ: HTML, CSS, JavaScript, PHP


প্রোগ্রামিং ল্যাঙ্গুয়েজ: C++, C#, Java, Pythonডেটাবেইজ: MySQL, MongoDB


অ্যাপ্লিকেশন প্রোগ্রামিং ইন্টারফেস (API)গ্রাফিক্যাল ইউজার ইন্টারফেস (GUI) ডিজাইন সম্পর্কে ধারণা থাকতে হবে



 

গিটহাব (GitHub) সম্পর্কে খুঁটিনাটি জানতে হবে। ওয়েব ডিজাইন ‍সম্পর্কে ভালো ধারণা পেতে এবং নিজে নিজে শিখতে চাইলে


এই পোস্টটি দেখতে পারেন Web Design এবং Web Development কি?  এই ওয়েবসাইটে অনেক তথ্য পাবেন ।


১। গ্রাফিক্স ডিজাইন :

গ্রাফিক্স ডিজাইন বিশ্বের সবচেয়ে জনপ্রিয় একটা ফ্রিল্যান্সিং স্কিল। গ্রাফিক্স ডিজাইন এর চাহিদা অনেক ফ্রিল্যান্সিং মার্কেটপ্লেসে। বাংলাদেশে ফ্রিল্যান্সিং প্রশিক্ষণ ক্ষেত্রে সবার আগে গ্রাফিক্স ডিজাইন থাকে।


ফ্রিল্যান্সিং স্কিল


গ্রাফিক্স ডিজাইনার হতে হলে আপনাকে ৬-৮ মাস সময় দিয়ে লাগাতার প্র্যাক্টিস করে যেতে হবে । একজন ভালো গ্রাফিক্স ডিজাইনারের বৈশিষ্ট্য হলো সে অন্যর ডিজাইন কপি করে নিজের স্কিলকে মজবুত করে। ঘরে বসে গ্রাফিক্স ডিজাইন  এই পোস্টগুলো দেখতে পারেন।


গ্রাফিক্স ডিজাইন সম্পর্কে আর বিস্তারিত ভাবে জানতে পারবেন। একজন ভালো মানের গ্রাফিক্স ডিজাইনার এর আয় অনেক বেশি হয়ে থাকে। গ্রাফিক্স ডিজাইন হতে হলে আপনার প্রয়োজন ইউনিক ডিজাইন আইডিয়া। আপনার যদি ইউনিক আইডিয়া না থাকে তাহলে সেটা প্র্যাক্টিস এর মাধ্যমে আনতে পারবেন যত বেশি অন্যর ডিজাইন কপি করবেন তত আইডিয়া মাথায় তৈরি হবে ।


এই কোর্স গুলো দেখে গ্রাফিক্স ডিজাইন শিখতে পারেন। গ্রাফিক্স ডিজাইন কে ক্যারিয়ার হিসাবে নিতে চাইলে সবচেয়ে ভালো হয়, আপনার যদি গ্রাফিক্স ডিজাইন ভালো লাগে তাহলে পেশা হিসাবে নিতে পারেন। কোন প্রশ্ন থাকলে কমেন্টে করে জানাতে পারেন।


Sponsar
Share It